স্পোর্টস বা খেলাধুলা মানুষের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে খেলাধুলার বিকল্প নেই। নিয়মিত খেলাধুলা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, পেশী শক্তিশালী করে এবং হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখে। পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রেও খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ। এটি চাপ ও দুশ্চিন্তা কমায়, মন ভালো রাখে এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।
স্পোর্টস মানুষের মধ্যে শৃঙ্খলা, ধৈর্য, দলগত কাজের মনোভাব ও নেতৃত্বের গুণাবলী গড়ে তোলে। খেলাধুলার মাধ্যমে শিশু-কিশোররা নৈতিক শিক্ষা পায় এবং জীবনের প্রতিযোগিতায় সাহসের সঙ্গে এগিয়ে চলার প্রেরণা পায়। এটি সময়ের সঠিক ব্যবহারে সহায়তা করে এবং খারাপ অভ্যাস থেকে দূরে রাখে।
বর্তমানে খেলাধুলা শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং পেশা হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বব্যাপী খেলোয়াড়রা দেশ ও জাতির গৌরব বৃদ্ধি করছে। এছাড়া স্পোর্টস সামাজিক সম্প্রীতি ও বন্ধুত্ব তৈরির সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে। সব মিলিয়ে স্পোর্টস শুধু শরীর নয়, মন ও সমাজকে গড়ে তুলতে বড় ভূমিকা রাখে। তাই প্রত্যেক মানুষের জীবনে এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।